Thursday, January 3, 2013
বুয়ার যোনী
For ___English ____click___ here
অনু তার জামা কাপর গুলি তুলে নিল। কিন্তু পরতে ইচ্ছা হল না। বাইরে তখন ও বৃষ্টি হচ্ছিল বজ্রপাতের আলো ছাড়া আর কোন আলো ছিল না। মাঝে মাঝে আকাশ থেকে নেমে আসা আলোকচ্ছটায় লিনা মাসির লেগে থাকা যোনী রসে ভিজা পুরুষাংগ টা চক চক করছিল যেন যুদ্ধ ক্লান্ত কোন বীর তন্দ্রায় মগ্ন। অনুর সতীত্ব হরন সম্পন্ন হ্ল বৃষ্টি ভেজা রাতে অনুর চেয়ে বয়সে অনেক বড় অপুর্ব অপ্সরার হাতে। অপুর্ব আনন্দ পেয়েছে অনু। অনু ঠিক করল নিজের রুমে গিয়ে ঘুমাবে। অনুর স্কুল বন্ধ তাই সকালে স্কুলে যেতে হবে না।মাধবীদের রুমে গেলে আর ঘুমাতে পারবেনা। পাশে এইরকম দুইজন অপ্সরা থাকলে কি ঘুমানো যায়? জামাকাপর পরে নিজের রুমে গিয়ে খাটে শুতেই ঘুমের রাজ্যে চলে গেল অনু। পরদিন সকালে রামুকাকার খট খটানিতে ঘুম ভাংগল। টেবিল ঘড়িতে দেখল সকাল ৮ টা বাজে। মনে মনে বিরক্ত হ্ল। এত সকালে ঘুম থেকে উঠার ইচ্ছা ছিল না। তারপর ও একবার ঘুম ভাংগলে আর ঘুম আসেনা অনুর। জানালা দিয়ে দেখতে পেল বৃষ্টি তখন ও থামেনি। আকাশ মেঘ করে আছে বাইরেটা দেখলে মনেই হয় না যে সকাল হয়েছে। অনু টুথপেষ্ট নিয়ে ব্রাশে লাগাল তারপর দরজা খুলে বের হয়ে এল। একটু এগুতেই দেখল লিনা মাসিদের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। হাফ ছেড়ে বাচল অনু। কাল রাতের পর দিনের আলোতে লিনা মাসির সামনা সামনি পড়তে খুবই লজ্জা লাগছিল। বারান্দা দিয়ে হেটে সোজা কলের সামনে চলে গেল। কলঘরের সাথেই বৈঠক ঘর। অনু দেখল বৈঠক ঘরের দরজার একটা পাল্লা খোলা। সাধারনত এই সময়ে বৈঠক ঘরে কেউ থাকার কথা না। অনু তাড়াতাড়ি দাত মেজে মুখ ধুয়ে কলঘরে রাখা তোয়ালেতে হাত মুখ মুছে নিল। তারপর খুব সন্তর্পনে হেটে গেল। দেখল তাদের বুয়াটা বৃষ্টিতে ভেজা কাপর ছাড়ছে। অনু যখন গেল তখন অলরেডি বুয়া তার উপরের অংশ খুলে ফেলেছে। বুয়ার কালো শরীরে একফোটা ও মেদ নেই। স্তন বৃন্তগুলো একদম খাড়া খাড়া। বৃষ্টির জল চক চক করছে কালো শরীরে। স্তন গুলো ভরাট ভরাট সত্যি আকর্ষনীয়। অনু সরে আসতে চাইছিল কিন্তু পারছিল না। পাগুলা যেন আটকে গেছে। বুয়া অনুর দিকে পিছন ফিরে ছায়াটা খুলে ফেল্ল… নিতম্বের ভাজ দেখে অনুর মাথা খারাপ হয়ে গেল। তানপুরার মত গোল নিতম্ব ভেজা চুল বেয়ে জল নিতম্বে পড়ছিল। বুয়া আস্তে আস্তে গামছা দিয়ে সারা শরীর মুছতে লাগল। যখন উবু হয়ে পা মুছতে গেল তখন অনুর যেটা দেখা বাকী ছিল তাও দেখ হয়ে গেল। বুয়ার যোনীর চারপাশে কোন লোম নেই। বেশ ফোলা ফোলা একটা ভাব আছে। যোনীর চেরাটা ঠিক তার দিকে মুখ করে আছে। ত্রিভুজাকৃতির সেই রহস্যময় জায়গাটি যেন অনুকে ডাকছিল। অনুর পুরুষাঙ্গ শক্ত হয়ে তখন আকাশমুখি। অনু তখন কুল জাতী, বংশ জায়গা এইসব কিছু চিন্তা করার উর্ধে। নিজের অজান্তেই দরজার আড়াল থেকে কখন দরজার সামনে গিয়ে দাড়াল নিজেই জানেনা। বুয়া তখন ও আপনমনে গা মুছে
চলছে। অনুর ভিতরের অসুরটা মাথা চাড়া দিয়ে উঠল। ঝট করে ঘরে ঢুকেই দরজার সিটকিনি তুলে দিল। দরজার শব্দে ঝট করে ঘুরে দাড়াল মেয়েটা! বিষ্ফোরিত চোখে চেয়ে থাকল অনুর দিকে। কি হচ্ছে বুঝার আগেই অনু তার পায়জামা নামিয়ে ফেল্ল। অনুর জিনিসটা ততক্ষনে বিশাল আকার ধারন করেছে। উত্তেজনায় তিরতির করে কাপছে। মেয়েটা বল্ল “দাদা ভাই কি করছেন??” অনু তখন জান্তব গোংগানির সাথে চাপা স্বরে বলল “একদম চুপ! কোন কথা বলবি না!” অনু তার গায়ের গেঞ্জীটা ও খুলে ফেলল। দুজনে তখন একেবারে আদিম মানব মানবী। অনু ধীরে ধীরে মেয়েটির দিকে এগিয়ে যেতে লাগল। মেয়েটির চোখ অনুর পুরুষাংগের দিকে পড়তেই বিস্ময় ফুটে উঠল। লজ্জায় মাথা নামিয়ে নিল। একবার শুধু বল্ল “দাদা ভাই কেউ যদি এসে পড়ে!” অনু কিছু বল্ল না মেয়েটির হাতে ধরে মেয়েটিকে কাছে এনে গায়ের সাথে মিশিয়ে ফেলল। অনুর পুরুষাংগ মেয়েটির নাভির নিচে গুতো মারতে লাগল। মেয়েটির স্তন দুটি অনুর বুকে এসে লাগল। কামাবেগে কাপতে থাকা অনু মেয়েটির ঠোটে ঠোট ডুবিয়ে দিল। প্রথমে একটু বাধা এলে ও অনু জোর করে মেয়েটিকে কাছে ধরে রেখে ঠোট গুলি মুখে পুরে নিয়ে জিহবা ঢুকিয়ে দিল। আরেক হাতে খুব ধীরে ধীরে মালিশ করতে লাগল মেয়েটির ভরাট স্তন। আস্তে আস্তে মেয়েটি স্থির হয়ে গেল। চোখ বুজে অনুর আদর নিতে লাগল। অনু এইবার ঠোট ছেড়ে আস্তে আস্তে মেয়েটির নরম গলায়…চুমু খেল। তারপর চুমুর পর চুমু দিতে লাগল কখন ও গলায় কখন ও মুখে কখন ও কানের লতিতে। মেয়েটি পুরাপুরি নেতিয়ে পড়ল আবেশে মাঝে মাঝেই পা দিয়ে আকড়ে ধরতে লাগল অনুকে। অনু ভাবল আরেকটু খেলা যাক মেয়েটিকে নিয়ে! অনু এইবার পিছনে চলে এল। অনুর লিংগ টাকে মেয়েটার পাছুর সাথে লাগিয়ে রাখল। তারপর চুল সরিয়ে ঘাড়ে চুমু খেতে লাগল। আর দুই হাতে পিছন থেকে হাল্কা ভাবে দলাই মালাই করতে লাগল স্তন গুলি। মাঝে মাঝে স্তন বুন্তগুলি দুই আঙ্গুল দিয়ে রেডিও এর ভলিউম বাড়ানোর মত করে একবার কমাচ্ছিল আরেকবার বাড়াচ্ছিল। মেয়েটি তার পুরো দেহের ভার অনুর উপর ছেড়ে দিল। ঘন ঘন নিঃশ্বাস পড়ছিল আর কোমর বাকানি শুরু করল মেয়েটি। আস্তে করে একটা হাত বাড়িয়ে নিচে যোনী বরাবর চালান করে দিল নিচে রসের বন্যা বইছে। ক্লীটোরিস খুজতে লাগল কিন্তু পিছনে থাকায় বুঝতে পারল না ঠিক কোথায়। ক্ষান্ত দিল এইবার। চোখ পড়ল এইবার নিচে তানপুরার মত গোল হয়ে থাক পাছুটার উপরে। চুমু খেতে খেতেই ঘাড় থেকে নিচে নামল অনু নিতম্বের কাছাকাছি এসেই জীভ টাকে গোল করে ঘুরাতে লাগল নিতম্বের খাজের কাছে এসেই হাল্কা কামর বসাতে লাগল…প্রতিবার কামরের সাথে সাথেই শিউরে উঠলে লাগল মেয়েটি। পাছার খাজটা হাল্কা ফাক করে জীভ চালান করে দিল। একেবারে যোনীপথ পর্যন্ত…পাগল হয়ে গেল মেয়েটি…কোমর নাড়া দিয়ে রীতিমত যোনীটা বার বার মুখের উপর ঘষতে লাগল। আর পারল না অনু। বৈঠকখানায় রাখা বড় টুল টার উপর শুয়ে গেল। তার বিশাল লিংগটা কোন কিছুর অপেক্ষায় হা করে রইল। মেয়েটা তার দুই পা টুলের দুই পাশে রেখে দাড়াল। অনুর দেখতে পেল নির্লোম যোনি পথ থেকে কাম রস বেয়ে বেয়ে পড়ে দুই উরু ভিজে গেছে। মেয়েটার চোখে সমর্পনের আকুতি। কিন্তু অনুকে অবাক করে দিয়ে মেয়েটা একটু নিচে অনুর হাটুর কাছাকাছি ঝুকে অনুর লিংগের মাথাটা মুখে পুরে নিল। গরম ছ্যাকা খেল অনু। এত! আরাম!! চোখ বুঝে রইল অনু…কিন্তু বেশি দেরী করা যাবে না। যেকোন মুহুর্তে যে কেউ এসে পড়তে পারে। এতক্ষন নাম মনে আসছিল না মেয়েটার এতক্ষনে মনে আসল মা “তুলসী” বলেই ডাকে। তুলসী আস! এতক্ষনে মেয়েটা চোখ তুলে তাকাল…হাসি ও দিল। বাঃ মেয়েটার হাসি ত খুব ভাল। মেয়েটাকে অনেকটা টান দিয়ে তুলে আনল হাত দিয়ে লিংগটা ফিট করল মেয়েটার যোনীমুখে। লিংগের স্পর্শ পেয়ে মেয়েটা আরেকবার কেপে উঠল। একটু আস্তে ধাক্কা দিতেই চপ করে শব্দ হয়ে অনেকটা ঢুকে গেল কিন্তু তারপর আর ধাক্কা মেরে ও কাজ হচ্ছে না। মনে হয় কিছু একটা তে আটকে গেছে। মেয়েটা এইবার নিজের পুরো ওজন ছেড়ে দিল আস্তে আস্তে মেয়েটার যোনী ভেদ করে অনুর লিংগ ক্রুল করে আগাতে লাগল। জরায়ুর মুখে ধাক্কা মারল যখন তখন পুরো লিংগ টাই গিলে নিয়েছে তুলসির যোনী। অনুর বুকে দুই হাতে ভর রেখে শুরু হলো তুলসীর কোমর চালনা। মনে হচ্ছে যেন ঘোড়া চলছে। চপ চপ আওয়াজ হচ্ছে। কোমরের এমন ঘুরানি লিনা মাসিকে ও হার মানাবে। সামনে পিছে কখনো ডানে বামে লিংগ টা কে নিয়ে যেন কুস্তি খেলছে! অনু দুহাত দিয়ে স্তন গুলোকে কচলাচ্ছে আর নিচ থেকে সমান তালে ধাক্কা দিতে লাগল। তুলসির বিরাম নেই ক্লান্তি ও নেই। সমানে কোমর নাচাচ্ছে। আর বেশিক্ষন রাখতে পারবে না অনু বুঝতে পারল। লীনা মাসির থকে তুলসীর যোনী অনেক বেশী আটো আটো লাগছে অনুর কাছে।মাথা ঝিম ঝিম করছে। সেই অবস্থায় বসে গেল অনু। লিংগ তখনো তুলসির যোনীতে বিদ্ধ। তুলসীর দুপা দিয়ে অনুর কোমর বেড়িয়ে ধরেছে। সেই অবস্থায় কিছুক্ষন কোমর চালান দুজনেই। তারপর অনু তুলসি কে নিয়ে দাঁড়িয়ে গেল তুলসি সেই অবস্থায় ও পা দিয়ে কোমর পেচিয়ে ধরে রাখল। অনু সেই অবস্থায় নিচ থেকে কোমর নাচিয়ে নাচিয়ে পুরো লিংগটা গাথিয়ে দিতে লাগল তুলসির যোনীর গভীরে। ঘেমে একাকার হয়ে গেল অনু..বেশিক্ষন এইভাবে ধরে রাখত পারল না অনু কারন তুলসীর শরীরের পুরো ওজন টাই অনুকে বইতে হচ্ছে। কিন্তুর তুলসির ভাব সাবে বলছে সে ভালই এঞ্জয় করছে। তাই হাটু ভেংগে অনেকটা জোড় করেই তুলসিকে মেঝেতে ফেল্ল অনু। একটু সোজা হয়ে দম নিল। তুলসী তখন ও আদুরী ভংগীতে কোমর নাড়াচ্ছে। এইবার তুলসির দুই দিকে দুই হাত রেখে তুলসীর উপর নিয়ে আনল দেহটাকে লিংগ টাকে ঠিক যোনীর মুখে সেট করল..রসমাখা যোনীর ছিদ্রটা ফাক হয়ে আছে একটা লালচে ভাব উকি দিয়ে আছে। আস্তে আস্তে কোমর নামিয়ে আনতে লাগল কাছা কাছি আসতেই গতি বাড়াল অনু সম্পুর্ন গতিতে আমুল গেথে দিল। তুলসি আহ করে উঠল। পা গুলি উচু করে দুদিকে ছড়িয়ে দিল। অনু গতি বাড়াতে লাগল। মুখ দিয়ে চুষতে লাগল তুলসির সুডোল স্তন গুলি। তুলসী ও নিচ থেকে সাড়া দিতে লাগল। মুখ দিয়ে জান্তব আর্তনাদ বেরুতে লাগল তুলসীর। অনুর পিঠ খামছে ধরে…কোমরটাকে উচিয়ে ধরল তুলসী। অনু কোমর চালানোর গতি একটু ও কমাল না। তুলসি অনুর ঘাড়ে কামরে ধরে চরম উত্তেজনার জল ছেড়ে দিল। অনুর ও হয়ে এসেছে। আর ও কয়েকবার কোমর চালানোর পর অনু ছেড়ে দিল…পৌরুষ দীপ্ত রস কামরে ধরল তুলসির ঠোট। অনু আবিষ্কার করল কামনার কাছে পরাজিত আরেক অনুকে।। অনুর অধঃপতন হলো কি??
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
gotona ta ki bastob
ReplyDelete★ ★ ★ Download 100% Original Girl photo shoot, Sexy Bengali girl,Aunty, Tamil Mature women, saudi arabic sexy girls, philipine sexy girls, bangladeshi local girls photo, bollywood actresses wallpapers, fashion girl photos, Wallpapers, Images, Photos, Pictures, Pics. You can download this Wallpaper in various Resolutions.
ReplyDelete♥♥ photochocolate.blogspot